রামগঞ্জ উপজেলার দাসপাড়া গ্রামে গার্মেন্টস কর্মী খোরশেদ আলম (৩২) করোনা ভাইরাসে সনাক্ত হওয়ায় লামচর ইউনিয়নকে লকডাউনে লাখা হয়েছে। করোনা আক্রান্তকে উন্নত চিকিৎসা করতে কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারী হাসপাতালে প্রেরন করা হয়েছে। সৃষ্ঠ বিষয়ে সংশ্লিষ্ঠ কর্মকর্তারা কাশিমনগর ও দাসপাড়া গ্রামের ৭ বাড়ির ৪১ পরিবারে ২১৪ জনের তালিকা প্রস্তুত করেছে।
উপজেলা সরকারী হাসপাতালের পরিসংখ্যানবিদ গিয়াস উদ্দিন মানিক জানান, চট্রগ্রাম বিআইটিআইডি থেকে খোরশেদ আলমের নমুনা পজেটিভ হওয়ার সংবাদ পাওয়া মাত্রই রোগীকে রামগঞ্জ সরকারী হাসপাতাল আইসোলেশনে নিয়ে ভর্তি রাখা হয়। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্মকর্তা ডাঃ গুনময় পৌদ্দার বলেন,৮এপ্রিল আমরা ৬জনের নমুনা পরীক্ষা করতে চট্টগ্রামে পাঠাই। এর মধ্যে খোরদেশ আলমের পজেটিভ বাকি ৫ জনের নেগেটিভ। ১১এপ্রিল শেফালী পাড়া গ্রামে নিহত সহ ১৩জনের নমুনা পরীক্ষা করতে পাঠানো হয়েছে। ওইগুলোর রির্পোট পাওয়ার পরেই কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। দাসপাড়া ও কাশিমনগর গ্রামে যাদের তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে,তাদের পর্যাক্রমে নমুনা সংগ্রহ করে পাঠানো হবে। মোহাম্মদিয়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনর্চাজ ইন্সপেক্টর এমদাদুল হক এদাদ বলেন,করোনা আক্রান্ত খোরশেদ আলম যে ৭ বাড়িতে গেছে ওই বাড়ির ৪১ বসত ঘরের ২১৪ জনের তালিকা তৈরী করা হয়েছে।
No comments:
Post a Comment