রামগঞ্জের চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ে এক ছাত্রীর নিস্তব্ধ অাত্ননাধ ওই ছাত্রী ফেইজবুক ওয়াল থেকে হুবুহুব তুলে ধরলাম
#দৃষ্টি_আকর্ষণ_রামগঞ্জ_প্রশাসন_এবং_বাংলাদেশ_আইন
জনগণের নিরাপত্তার জন্য কাজ করলে চলবে না,সব দিকে তাদেরকে খেয়াল রাখতে হবে, সাধারণ মানুষ দেশের এ অবস্থায় সাধারণ জনগণ কতটুকু সাহায্য পাচ্ছে, হাসপাতালে কতটুকু সেবা পাচ্ছে,ডাক্তারা কাছে আসছে কিনা,নাম মাএ হাসপাতাল খোলা রাখলে চলবে না,নাম মাএ ডাক্তার আছে বললে চলবে না, জনগণ কতটুকু সেবা পাচ্ছে, তারা দিচ্ছে কি না তা দেখতে হবে।
সব ভুল ভাবনা,নাম মাএ আছে কাজে নেই।কি দেশে বাস করি,মা কে একটু চিকিৎসা দিয়ে বাঁচাতে পারলাম না। আইচিওর চাপোট দিতে পারলোনা, হায়রে পিএম হাসিনার শাসন।
এসব বলার কারণ আমার মা কে নিয়ে রামগঞ্জের সব হসপিটালের ধারে ধারে ঘুরেছি কোনো হসপিটাল ভর্তি নেয় নি,কোনো ডাক্তার আসে নি। হসপিটালে থাকা সত্ত্বেও তারিয়ে দিয়েছে। অবশেষে বিনা চিকিৎসায় মা আমাদের চেরে চলে গেছেন। ভাবতাম নতুন উনো,ওচি এসেছে রামগঞ্জের প্রতিটা সেবা পরিবর্তন হয়েছে সে ভাবনা আসলে ভুল ছিল।
সব ভুল,আসলে আগের মত আছে আমাদের রামগঞ্জ,"আমাদের" বলতে লজ্জা হচ্ছে। আমরা বাস্তবতা দেখেছি।
ভয়ংকর রূপ ধারি করোনার ভয়ে মার কাছে কেও আসে নি, চিকিৎসা দেয় নি। হসপিটালে নেওয়ার পর বের করে দিয়েছে।
#আম্মুর_হ্নদয়_রোগের_কারণে_শ্বাসকষ্ট হয়েছিল তাঁরা করোনা ভেবে আসেনি। এ করোনা আমাদের একা করেছে,বাস্তবতা দেখায়ছে।অবশেষে করোনা রিপোর্ট নেগেটিভ।
হায়রে প্রশাসন,আমার মাকে কেড়ে নিল। কোনো প্রকার সাহায্য পাইনি,না পাইছি মানুষ থেকে,না প্রশাসন থেকে।সাধ্য মত চেষ্টা করেছি কেও নির ভয়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয় নি।
দোশটা আমাদের না, ছিল চিকিৎসা ব্যবস্তার।ডাক্তার বলেছে আইচিও তে সিপ্ট করানোর জন্য,ঢাকায় নেওয়ার জন্য কোনো জায়গায় তাঁরা ভর্তি নেয় নি।
ধিক্কার জানাই এ নিকৃষ্ট মানুষ জাতি কে,ধিক্কার জানাই এ সমাজ কে, ধিক্কার জানাই এ বাংলার আইনকে, ধিক্কার জানাই এ প্রশাসন কে
#সর্ব_শেষ আমাদের কপালে ছিল, হঠাৎ করে মা কে হারানোর বেদোনা সয্য করতে পারিনি।
আল্লাহ সহায়,
দোয়া প্রার্থী,
মা হারানো সন্তানের করুন পোস্ট
বি,দ্রঃ
নুসরাত প্রাপ্তি
রামগঞ্জ পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের এবার এস এস সি পাশ করে।
চন্ডিপুর ইউনিয়নের
রামনগর ইসমাইল চেয়ারম্যানেরর বাড়ি।
No comments:
Post a Comment