মোঃ আব্দুর রাজ্জাক রাজা
নাগরপুর, টাংগাইল প্রতিনিধিঃ
টাংগাইলের নাগরপুর থানার এস.আই.(নিঃ)মোহাম্মদ মামুন মৃধার বিরুদ্ধে অর্থ হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ শিরোনামে একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে ২০মে ২০২০ তারিখে সংবাদ প্রকাশিত হয়।এই সংবাদ প্রকাশের পরিপ্রেক্ষিতে এস.আই(নিঃ)মামুন মৃধা বুধবার(২০মে) রাত আনুমানিক ৯ ঘটিকার সময় এক প্রেস রিলিজে লিখিত বক্তব্যে সাংবাদিকদের জানান,আমি নাগরপুর থানায় দীর্ঘ বিশ মাস যাবত সুনামের সহিত চাকুরী করে আসছি।আমার বিরুদ্ধে যে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে তা সম্পূর্ণ অসত্য,বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্য প্রোনোদিত।গত ১১ মে মোবাইল ডিউটি পালন করার সময় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি উপজেলার মানোড়া গ্রামের মোঃপাহালির ছেলে মোঃ রফিকুল ইসলাম অবৈধ শারিরীক সম্পর্ক করার জন্য একই গ্রামের প্রবাসী বাছেদ মিয়ার স্ত্রী জনৈকা বিলাসী ওরফে সাহিদার ঘরে প্রবেশ করেছে।সংবাদের সত্যতা যাচাই করার জন্য আমি সঙ্গীয় ফোর্স সহ সাহিদার বাড়িতে উপস্থিত হয়ে দেখতে পাই, ঘরটি ভেতর থেকে
আটকানো(তালাবদ্ধ) এবং রফিকুল ইসলাম ভিতরেই আছে।আমি গন্যমান্য ও সাক্ষীগনকে হাজির করে ঘরের দরজা খুলতে বললে ঐ এলাকার মাতব্বর হিসেবে পরিচিত এডঃআজহারুল ইসলাম আমাদের দরজা না খোলার জন্য অনুরোধ করেন।এ সময় তিনি(আজহারুল ইসলাম) আমাদেরকে বলেন,'রফিক আমাকে ফোন দিয়ে বলে ভাই আমি সাহিদার ঘরের ভিতরে আছি,আপনি আমাকে বাচান।'এরপর জনাব আজহার সহ স্থানীয় গন্যমান্য লোকের অনুরোধে সাহিদার সংসারটি যেন ভেঙ্গে না যায় এর জন্য আমরা এডঃ আজহারের জিম্মায় রফিক ও সাহিদাকে রেখে আসি।পুরো ঘটনা আমি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) স্যার ও সেকেন্ড অফিসারকে অবহিত করি। কিন্তু পরবর্তীতে রফিক আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ দায়ের করেছে তা সম্পূর্ণ অসত্য,বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। রফিকের সাথে আমার কোন অার্থিক লেনদেন হয় নাই।
No comments:
Post a Comment