সাখাওয়াত হোসেন জাহাঙ্গীরঃ
ডাকাতিয়া নদীর সংযোগ খাল দখল করে পাকা দোকান কিংবা বহুতল ভবন নির্মান করায় সামান্য বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে ল²ীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার পৌর মধ্যবাজার থেকে কাঁচা বাজার হয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সড়ক এবং রতনপুর বেড়ির বাঁধ থেকে রেজিষ্ট্রি অফিস হয়ে রামগঞ্জ মধ্যবাজার সড়কে। এতে মারাত্মক দূর্ভোগ পোহাচ্ছে পৌরবাসী।
সবচেয়ে বেশি দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে স্কুল কলেজ ও মাদ্রাসা গামী ছাত্র-ছাত্রীদের। সরেজমিনে গতকাল ০৪ জানুয়ারি শনিবার পৌর শহর ঘুরে দেখা যায় রামগঞ্জ মধ্যবাজার থেকে পোষ্ট অফিস হয়ে দক্ষিন বাজার বেড়ি বাঁধ পর্যন্ত খালটি ভরাট করে বহুতল ভবন নির্মান করায় ডাকাতিয়া নদীর সংযোগ খালের এঅংশ প্রায় অস্তিত্বহীন হয়ে পড়েছে।
এজন্য বৃষ্টির পানি খালে না নামতে পারায় সামান্য বৃষ্টিতেই সৃষ্টি হচ্ছে জলাবদ্ধতা। রেজিষ্ট্রি অফিস এর সামনের সড়কে জলবদ্ধতার কারনে পানির মধ্যে ঝুঁকি নিয়ে চলছে রিক্সা, ভ্যান, সিএনজি, অটোরিক্সা, ট্রাক সহ নানা যানবাহন। এতে রাস্তা ভেঙ্গে বড় বড় গর্ত তৈরি হওয়ায় ঝুঁকি নিয়ে চলাফের করছে পথচারীরা। আর কাঁচা বাজার সড়কে পানি ও কদ্যমাক্ত হওয়ায় পা পেলার জায়গা নেই। সম্প্রতি পৌর শহরে জলবদ্ধতা নিরশনে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে কোটি টাকা ব্যায়ে ড্রেন নির্মান করলেও সেটি রাস্তা থেকে উপরে হওয়ায় কোন কাজে আসছে না। ফলে সৃষ্টি হচ্ছে জলাদ্ধতা।
সবচেয়ে বেশি দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে স্কুল কলেজ ও মাদ্রাসা গামী ছাত্র-ছাত্রীদের। সরেজমিনে গতকাল ০৪ জানুয়ারি শনিবার পৌর শহর ঘুরে দেখা যায় রামগঞ্জ মধ্যবাজার থেকে পোষ্ট অফিস হয়ে দক্ষিন বাজার বেড়ি বাঁধ পর্যন্ত খালটি ভরাট করে বহুতল ভবন নির্মান করায় ডাকাতিয়া নদীর সংযোগ খালের এঅংশ প্রায় অস্তিত্বহীন হয়ে পড়েছে।
এজন্য বৃষ্টির পানি খালে না নামতে পারায় সামান্য বৃষ্টিতেই সৃষ্টি হচ্ছে জলাবদ্ধতা। রেজিষ্ট্রি অফিস এর সামনের সড়কে জলবদ্ধতার কারনে পানির মধ্যে ঝুঁকি নিয়ে চলছে রিক্সা, ভ্যান, সিএনজি, অটোরিক্সা, ট্রাক সহ নানা যানবাহন। এতে রাস্তা ভেঙ্গে বড় বড় গর্ত তৈরি হওয়ায় ঝুঁকি নিয়ে চলাফের করছে পথচারীরা। আর কাঁচা বাজার সড়কে পানি ও কদ্যমাক্ত হওয়ায় পা পেলার জায়গা নেই। সম্প্রতি পৌর শহরে জলবদ্ধতা নিরশনে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে কোটি টাকা ব্যায়ে ড্রেন নির্মান করলেও সেটি রাস্তা থেকে উপরে হওয়ায় কোন কাজে আসছে না। ফলে সৃষ্টি হচ্ছে জলাদ্ধতা।
ব্যাংক কর্মকর্তা নজির আহাম্মেদ, কলেজ ছাত্র সোহেল, কামরুল জানায় ডাকাতিয়া নদীর সংযোগ খাল দখল করে ভবন নির্মান করায় খালে পানি নামার জায়গা নেই। সারাদেশে অবৈধ ভাবে খাল দখলদারীদের বিরুদ্ধে উচ্ছেদ অভিযান অব্যাহত থাকলেও সংশ্লিষ্টদের নিরবতায় পার পেয়ে যাচ্ছে দখলদারীরা। জলবদ্ধতা সমস্যা সমাধানে খালটি দখল মুক্ত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট দাবী জানান তারা।
খাল ভরাট করে ভবন নির্মান করেছেন এমন কয়েকজন জানান, জেলা পরিষদ থেকে লীজ নিয়ে ভবন নির্মান করেছেন তারা। বহুতল ভবন নির্মানের অনুমোদন না থাকলেও পৌরসভাকে নিয়মিত কর পরিশোধ করছে তারা।
পৌর মেয়র আবুল খায়ের পাটওয়ারী বলেন, সড়ক গুলো সংস্কার কাজ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। কাজ হয়ে গেলে এ সমস্যা আর থাকবে না।
লক্ষ্মীপুর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহজাহান বলেন, তিনি দায়িত্ব নেওয়ার পূর্বেই খালটি দখল হয়ে যায়। লীজ নিয়ে পাকাঘর বা বহুতল ভবন নির্মান করা আইন সম্মত নয়। অবৈধ দখলকারীদের তালিকা তৈরি করে তাদের বিরুদ্ধে দ্রæত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
No comments:
Post a Comment