রামগঞ্জে কিশোরীকে ধর্ষণ করে হত্যার অভিযোগে আসামী গ্রেপ্তার করেন পুলিশ ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল শনিবার দুপুরে।
সূত্রে জানান ভাটরা ইউনিয়নে বাউরখাড়া গ্রামের আইয়ুব আলী মাষ্টার বাড়ির হারুন রশিদের ছেলে বাহার হোসেন শনিবার সকালে শশুর বাড়ি ভাটরা মোহাম্মদপুর বড় পুকুর পাড় লোকমান চৌকিদার বাড়িতে বেড়াতে আসেন। ওই বাড়ির রফিকের মেয়ের সাথে গত দেড় বছর আগে পারিবারিক ভাবে বিয়ে হয়।
দুপুরে স্ত্রী- আর বাড়ির সম্পর্কে চাচাতো শালী লোকমান চৌকিদারের কিশোরী মেয়ে প্রিয়াকে নিয়ে নিজ বাড়িতে যান। দুপুরের পরেই ঘাতক নিজ বাড়ি থেকে কৌশলে মেয়েকে আবুল কালামের দালানে হত্যা করে ঘটনাটি ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা করে । রাতেই লাশটি দাফন করে। লাশ দাফনকারীদের মতামত আর আসামীর স্বীকার উক্তির কারণে কিশোরীর বাবা লোকমান চৌকিদার থানায় মামলা করেন।
সৃষ্ট ঘটনার পর বাহারকে আটক করে এলাকাবাসী মারধর করে পুলিশে সোফার্দ করেন।
ধৃত বাহার জানান বাড়ির পাশ্বে একজনের সাথে তার বিরোধ হয়। তাকে ফাঁসানো জন্য খাদ্যদ্রব্য সাথে বিষপ্রয়োগ করে তাকে হত্যা করেন। লোকমান চৌকিদার জানান, ঘাতক বেড়ানো কথা বলে আমাদের মতামতই তাকে বেড়াতে নিয়ে যায়।
বাহারের শাশুড়ী রোকেয়া বেগম জানান, দেড় বছর আগে তার মেয়েকে বাহার কাছে বিয়ে দেন। তিনি জানান তার মেয়ের জামাই ব্যক্তি হিসেবে ভালো দেখেছিলাম।
থানা অফিসার ইনচার্জ ওসি আনোয়ার হোসেন জানান বাহার বিরুদ্ধে হত্যা মামলা রুজু হয়েছে
No comments:
Post a Comment