মোংলা প্রতিনিধি।
হিন্দু ধর্ম থেকে নব মুসলিম হওয়া মোংলার এক স্কুল শিক্ষিকা তার সাবেক স্বামীর বিরুদ্ধে হেয়-প্রতিপন্ন হওয়ার অভিযোগ করেছেন।শিক্ষিকা সেঁজুতি জানান স্কুল জীবন থেকেই মুসলিম ধর্মের প্রতি আমার দুর্বলতা কাজ করতো। কিন্তু ২০০৮ সালে আমার মোংলার ব্রামনমেঠ গ্রামের সুশান্ত'র সাথে বিয়ে হয়।স্বামীর সংসারে মোটামুটি ভালোই চলছিলো তার দাম্পত্য জীবন ।
কিন্তু কিছুদিন পর হঠাৎ স্বামী সুশান্ত তার সাথে খারাপ ব্যবহার শুরু করেন।এর কিছুদিন পর শুরু হয় শারীরিক ও মানুষিক নির্যাতন।এসময় সে গর্ভবতী হওয়ায় অনাগত সন্তানের কথা ভেবে সব নির্যাতন মেনে নিয়ে সংসার করতে থাকে।এরই মধ্যে তার কোল জুড়ে আসে একটি পুত্র সন্তান।
কিন্তু কিছুদিন পর হঠাৎ স্বামী সুশান্ত তার সাথে খারাপ ব্যবহার শুরু করেন।এর কিছুদিন পর শুরু হয় শারীরিক ও মানুষিক নির্যাতন।এসময় সে গর্ভবতী হওয়ায় অনাগত সন্তানের কথা ভেবে সব নির্যাতন মেনে নিয়ে সংসার করতে থাকে।এরই মধ্যে তার কোল জুড়ে আসে একটি পুত্র সন্তান।
কিন্তু তবু থামেনি স্বামীর নির্যাতন। কিছুদিন পর সেঁজুতি জানতে পারেন তার স্বামী অন্য মেয়ের সাথে পরকীয়ায় আসক্ত, এরপর তিনি তার বাবার বাড়ি চলে যান, সেখান থেকে তাকে আবার ছলেবলে নিজের ভুল স্বীকার করে নিয়ে আসেন স্বামী সুশান্ত।কিন্তু কিছুদিন যেতে না যেতে আবারও তাকে মানুষিক ভাবে নির্যাতন শুরু করে তার স্বামী এবং স্বামীর পরিবারের লোকজন।তিনি আরো জানান আমার চাকরির বেতনের টাকা পর্যন্ত নিয়ে যেত সে, তারপরও আমি আমার সন্তানের কথা ভেবে সকল যন্ত্রণা সইতে থাকি, এবং আমি ইসলাম ধর্ম গ্রহন করবো বলে তাকে জানাই কিন্তু সে অপারগতা জানালে আমি নিজেই কোর্টের মাধ্যমে ইসলাম ধর্ম গ্রহন করি, এবং তাকেও মুসলিম হওয়ার জন্য অনুরোধ করি এতে সে আমার উপর আরো ক্ষিপ্ত হয়ে নির্যাতন শুরু করলে আমি তাকে ডিভোর্স দিয়ে চলে আসি, এবং পরে আমি মুসলিম ধর্ম অনুযায়ী মুসলমান একটি শিক্ষিত ছেলের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ব হই। কিন্তু এতো কিছুর পরেও সুশান্ত আমাকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য সাংবাদিক ও মানুষের কাছে আমার নামে ভিত্তি হীন মিথ্যা তথ্য দিয়ে বেড়াচ্ছে।
No comments:
Post a Comment