কাউছার পারভেজ শাকিল: রক্তের সাথে রক্তের মিল সার্থের অনেক উর্ধে , মানুষ মরলে হয় বাঘ, আর বাঘ মরলে তামাসা, শুনে আসছিলাম শিশু কাল থেকে। আজ এর প্রমাণ ও সাক্ষ দিল ত্রিশালের আরাফাতের মৃতদেহ। বাবার অভাবের তারণায় ও সামজিক বাধায় অতি আদরের পুত্রধনের লাশ গ্রহনে আপত্তি জানালে জন্মদাতা পিতা। তাই ৪৩ দিন হিমঘরে থাকার পর সিদ্ধান্ত হয় সরকারী ভাবে লাশ দাফন কাফন করার।
এই খবর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তোলপাড় শুরু হলে। ত্রিশাল বাসী হয়ে এই লজ্জা, ঘৃণা, চোখ রাঙ্গানো অপবাদ সাংবাদিক আ ন ম ফারুকে মানসিক ও ব্যক্তিত্ববোধে আঘাত করতে থাকে। তাই তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন ত্রিশালের ইতিহাসে এমন একটি ঘটনা যুগের পর যুগ নতুন প্রজন্মকে ছোবল মারবে এ আমি হতে দিবনা। বর্তমান ত্রিশাল পৌরসভার মেয়র আনিছুর রহমান এর সাথে কথা বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সুজন ময়মনসিংহ মহানগর কমিটির সাধারণ সম্পাদক আলী ইউসুফ ও কোতোয়ালি পুলিশের সহায়তায় আরাফাতের পিতা মজনু মিয়ার সাথে সারাটা দিন বুঝিয়ে মধ্যস্থতা করে আরাফাতের মৃতদেহ মজনু মিয়ার কাছে হস্তান্তর করা হয়। ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হিমঘর থেকে এই লাশ হস্তান্তর করা হয়। এর আগে করোনা সন্দেহে নিহতের পিতা ছেলের লাশ নিতে অনিচ্ছুক দাবি করে বুধবার ময়মনসিংহ কোতোয়ালি মডেল থানায় আবেদন করে।
সুত্র দৈনিক লাখোকন্ঠ
No comments:
Post a Comment